
স্টাফ রিপোর্টার।। ভোলার চরফ্যাশন উপজেলার চর নাজিমুদ্দিন ৮ নং ওয়ার্ডের মৃত ডাঃআবদুল মন্নান হাওলাদারের ছেলে মোঃসোলাইমান হাওলাদার গংদের জমি জোর করে দখল করে দোকান ঘর করার অভিযোগ শশীভুশন থানাধীন হাজারীগন্জ ইউনিয়নের ১ নং ওয়ার্ডের মোঃকাশেম মুন্সির ছেলে
মোঃমোস্তফা মুন্সি(অফিস সহায়ক ইউনিয়ন ভুমি অফিস ),পিতা মোঃকাশেম মুন্সির বিরুদ্ধে। ঘটনাটি ঘটে চরফ্যাশন উপজেলার হাজারীগন্জ ইউনিয়নের ১ নং ওয়ার্ডে ২০ ই নবেম্বর ২০২৪ ইং সকাল ১১,৪৫ মিনিটের সময়। অভিযোগকারীর রেকর্ডীয় ভুমিতে।একই এলাকার মোঃনোমান ও রফিক হাওলাদার,রহমান, সোলাইমান,জানান ভুমি অফিসে চাকরি করে মোস্তফা অনেক জমি জমা করেছে এবং প্রায় ১০ কুটি টাকার মালিক, বিভিন্ন জায়গায় জমির ব্যাবসা হইতে ইট বাটার ব্যাবসা পর্যন্ত তার রয়েছে। তার কাম শুধু জমি কিনবে ১শতাংশ জোর করে নিবে ১০ শতাংশ এবং আওয়ামী লীগের আমলে এলাকায় ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করেছে। এলাকাবাসী আরও বলেন ভুয়া নামজারী হইতে সকল কাজ তাকে দিয়ে সম্ভব এবিষয়ে তার বিরুদ্ধে বিভিন্ন দপ্তরে বিচার দাবি করে আবেদনও করেন। মৃত ডাঃআবদুল মন্নান হাওলাদারের ছেলে মোঃসোলাইমান হাওলাদার বলেন আমাদের জমি জোর করে দখল করে দোকান ঘর নির্মাণ করার অভিযোগ প্রধান উপদেষ্টা সহ ২৬ দপ্তরে অনুলি দিয়ে, মোঃমোস্তফা মুন্সি,পিতা মোঃকাশেম মুন্সির বিরুদ্ধে অভিযোগ দাখিল করেছি।তিনি বলেন আমাদের মোট জমির পরিমাণ ২.৯২ শতাংশ, ৩৬৪ খতিয়ানে তার ভিতরে আমার পিতা পায় ১.৪৮ শতাংশ জমি সাব কবলা সরকারি নিয়ম অনুযায়ী রেজিস্টারি করে মালিকানা দখলে আছি। এরই মধ্যে ৫ তারিখে সরকার পতন হওয়ার পর মোঃমোস্তফা ও একদল ভূমিদস্যুরা আমার ক্রয়কৃত জমি জোর করে দখল করে দোকান ঘর নির্মাণ করে । আমি তাদের বিরুদ্ধে শশীভুশন থানায় অভিযোগ করি ভুমি খেকোর বিরুদ্ধে ।নকসার দাগ নং এস,এ ২৬৮ খতিয়ান নং দাগ ভুক্ত ৩৩৯। দিয়ারা দাগ নং ৩৬৪ খতিয়ান, দাগের ৫১২ মোট জমির পরিমাণ ১.৪৮( এক একর আটচল্লিশ ) শতাংশ জমি
তফসিলঃ দলিল নং ১৯৭৮/৪৫৫৭। খতিয়ান,২৬৮ এসএ।দলিল নং ২৫৯৭, ইং খতিয়ান নং ২৬৮ কবলা দলিলের বিক্রিত স্বত্ববটে।আমার পিতা অনেক কষ্ট করে টাকা রোজগার করিয়া এই জমি ক্রয় করে আমাদের এই জমি জোর করে দখল করেন যারা তাদের বিরুদ্ধে প্রধান উপদেষ্টা সহ ২৬ দপ্তরে অভিযোগ দাখিল করি আমি এর সঠিক বিচার চাই। ইউনিয়নের সাধারণ মানুষের বক্তব্য আমাদের বিষয়টি জানে কিন্তু ভুমি দস্যু মোস্তাফার বিরুদ্ধে অভিযোগ দাখিল করার মতো কোন সাহস আমাদের নেই। জমির পরিমাণ ১ একর ৪৮ শতাংশ জমি আমি ভোগ দখলে আছি ২০ বছর চাষাবাদ করে তারপর ২০২৩ শাল আমি জমি দখল আছি, তারপর আমার বোনের থেকে ২২ শতাংশ জমি ১ নং বিবাদী ক্রয় করে তারপর ঐ বিবাদী আরও ১০ শতাংশ জমি জোর করে জাল জালিয়াতির মাধ্যমে দলিল করেন কিন্তু তারপর তার মন ভরেনি আরও ১৭ শতাংশ জমি জোর করে ভরাট করে দোকান ঘর নির্মাণ করেন। যার খতিয়ান নং ডিপি ৩৬৪, ৩২ শতাংশের দলিল দেখালেও ১৭ শতাংশের জমির মালিকানা কোন দলিল বিবাদীর কাছে নেই।শশীভুশন থানায় এবিষয়ে একটি অভিযোগ রয়েছে বিষয়টি। মোস্তফার মোবাইলে ফোন দিলে তার ফোন বন্ধ থাকায় তাদের বক্তব্য নেওয়া যায়নি।শশীভুশন থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা বলেন এবিষয়ে আমি কোন অভিযোগ পাইনি অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেব।।