
মোঃ সেলিম রানা, স্টাফ রিপোর্টার:
দেবীদার কুমিল্লায় আপন বোনকে পৈত্রিক সম্পত্তি থেকে বঞ্চিত করার পায়তারা চালাচ্ছে আপন ভাইয়েরা।
মঘপুস্কুরিনী গ্রামের দেবীদার উপজেলার, কুমিল্লা জেলার মৃত্যু আব্দুল গফুর সরকারের মেয়ে আনোয়ারা বেগমকে পৈত্রিক সম্পত্তি থেকে বঞ্চিত করার জন্য বিভিন্ন হুমকি- এবং জানে মেরে ফেলার ভয়-ভীতি দেখাচ্ছে আনোয়ার ভাই আব্দুল লতিফ এবং জলিল । আনোয়ারা জানান,
আমার স্বামীর বাড়ী কলেজ রোড :কুড়াখাল পূর্ব পাড়া মুন্সী বাড়ি।
আমার স্বামী মন্তাজ উদ্দীন মন্তুু আমার এক ছেলে ছয় মেয়ে।
আমি অসহায়, গরীব, নিরীহ আমার চলতে অসুবিধা হয় বিধায়
আমার বাপের অংশ পাওয়ার চেষ্টা করার কারনে আমি হুমকির মুখে।
গত ৪/০১/২৩ সালে আমার বোন মরিয়ম জায়গা নিতে আসলে হোসেনের ছেলে হানিফ গুন্ডা লতিফ ও জলিলের সয়োযোগীতায় সাকিবের উপর চাইনিজ কুড়াল দিয়ে আক্রমণ করেন। আমার ছেলে সাংবাদিক সেলিম রানা সে সামনে আসাতে রক্ষা পায় আমার বোনের ছেলে সাকিব। এই বিষয়টি সিরাজুল ইসলাম চেয়ারম্যান সাহেবকে জানানো হয়। তারপর আমাদের গ্রামের জনাব সিরাজুল ইসলাম চেয়ারম্যান সাহেব বিচার করে রায় দেন।
যার যার অংশ বুঝাইয়া দিবে, জায়গা হলো ৬৪ শ আ:গফুর সরকারের সম্পদ।আইন সবার জন্য সমান।
তিনের এক অংশ বোন পাবে।একজন পাবে ৭ শতক ১১ পয়েন্ট। এইভাবে তিন বোন ২১ শতক ৩৩ পয়েন্ট করে পাবে।লতিফ ও জলিল এবং হানিফ গুন্ডা তার ভুলের জন্য ক্ষমা চাইলেন। বিচার রায় হলো বোন ভাইকে মায়া করে সব দিবে বা না দিবে তার ইচ্ছা জোর করা যাবেনা। ভাই বোন মিলেমিশে স্বইচ্ছায় নিবেন এবং দিবেন। জোর করে কারোর সম্পদ দখল করা অন্যায় এবং অপরাধ। পরের জায়গা তুমি দখলে রাখতে পারবেন না। যার যার অংশ বুঝাইয়া দেওয়া নৈতিক দায়িত্ব এবং কর্তব্য ছিল।
হানা হানি মারামারি করো কেন জায়গা জমি মামলা খুব খারাপ।
হানিফ গুন্ডার চাইনিজ কুড়াল তার কাছে রয়ে গেল, জমা দিবে বলে জমা দেওয়া হয় নাই।কিছু দিন পর জাতীয় নির্বাচন সে নৌকার সমর্থক হয়ে এলাকায় গুন্ডাবাহিনী মত কাজ করে তার ও প্রমাণ আছে। তার বিরোধী পাটির সাথে দন্ড হয় জনাব সিরাজুল ইসলাম চেয়ারম্যান সাহেবকে গালমন্দ করেন।বিরোধী পাটি পুলাপাইনকে মারবে চাইনিজ কুড়াল ও দা দাড়ানো হচ্ছে, সেটা এলাকাবাসী দেখে এবং শুনে তার প্রতি ক্ষিপ্ত হয়ে, সন্ত্রাসী হিসেবে চেয়ারম্যান নিকট ধরে নিয়ে যান, তারপর কঠিন বিচার হয়।
চেয়ারম্যান সাহেব তার স্বাক্ষর রাখিয়া গ্রামের অনুরোধে তাকে ছেড়ে দেন। তারপর কিছু দিন পরপর আবার মাদকে জড়িত হয়। মাদক বেচা-কেনা শুরু করেন।আমাদের এলাকার যুব সমাজ নস্ট করার মুল কারিগর। এলাকাবাসী তাকে চেক দিয়ে আবার হাতেনাতেই ধরেন। আবার মাদকের অভিযোগে বিচার করেন মান্যগন্য লোক।সে একটা সন্ত্রাস এবং ডাকাত ও আত্মসাৎকারী।
তাকে শেষ বারের মত সুযোগ দেন কোন এক ব্যাক্তির কথায়। অতএব আমি আনোয়ারা বেগম আমাকে আমার ছেলেকে সবসময় হুমকি ও গালমন্দ খারাপ আচরণ করেন। সে এখন আবার বিএনপি ছত্রছায়ায় নিজেকে আড়াল করতে চায়। তাকে প্রশাসনিক ও আইনগতভাবে জায়গা দখল ও হুমকির দেওয়ার কারনে এবং আমাদের মানহানী করার কারনে উপরোক্ত বিষয় ভিত্তি করে, সে মাদক ব্যাবসায়িক ও সন্ত্রাস,জায়গা দখলকারী হিসেবে চিন্তিত করে সাংবাদিক ও গণমাধ্যম নিকট অভিযোগ দায়ের করলাম।
তদন্ত করে ও তত্ত্ব সংগ্রহ করে প্রমানসাপেক্ষে তাকে ও তার সাথে জড়িত লোকদের খুবই শীগ্রই আইনের আওতায় আনার জন্য সাংবাদিক ও প্রশাসনকে বিনীত অনুরোধ রইল।
সকল প্রমানসাপেক্ষে হানিফ ও তার সয়োযোগী আমার সম্পদ হতে বঞ্চিত করতে চায় এবং দখল করতে চায় আমাকে ১০বছর যাবৎ আমার সম্পদ দখল করতে দিচ্ছেন না। বর্তমানে জায়গার বাজার দর তিন লাখ।
আমি আমার ১০ বছরের সম্পদ দাম দর হিসাব করে সম্পদ দখল ও ক্ষতিপুরণের দাবী করতেছি। প্রয়োজনে এসিল্যান্ড ও উর্দত্ত কর্মকর্তা নিকট এবং ম্যাজিসট্রেট নিকট আবেদন করে মামলা করে আজীবন জেল খাটাবো।অন্যায়কারী ও সমর্থনকারী যে কেউ হোক আইনের চোখে ফাঁকি দেওয়া যাবেনা। বাংলাদেশের মানুষ এখন সচেতন ও সতর্ক আমি সঠিক ও ন্যায্য বিচার চাই।