
নিজস্ব প্রতিবেদক:
রিপন মিয়া একজন মানবিক ব্যক্তি যিনি আন্তর্জাতিক মানবাধিকার আইন সহায়তা প্রদান কারী সংস্থা মৌলভীবাজার জেলা উদ্যোক্তা সচিব।তিনি গত ২৮-০৩-২০২৫ রোজ শুক্রবার মসজিদ থেকে বের হওয়ার পথে আতংকিত ভাবে বাবর মিয়া,সুহেল মিয়া,নাবিল মিয়া তারা তিন জনে মিলে ঝাঁপিয়ে পড়ে কিল , ঘুষি , লাথি মেরে বিভিন্ন স্থানে জখম করে।
চিৎকার শোনে লোকজন এসে থাকে মৌলভীবাজার সদর হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য ভর্তি করে, এবং ডাক্তার এক্সরে করার পর বলে তার হাতের আঙ্গুল মছকে গেছে। তখন ডাক্তার থাকে পুলিশ কেসের জন্য পেকশিপশন লিখে দেয়। তার পর, মৌলভীবাজার জেলার আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থার সভাপতি সায়েদা বেগম হাসপাতালে দেখতে যান ।
এবং মৌলভীবাজার সদর থানার অফিসার ইনচার্জ মাহবুবুর রহমান মাহবুব এর সাথে দেখা করে কথা বলেন যে উপযুক্ত প্রমাণের ভিত্তিতে তার সুষ্ঠ বিচার চেয়ে দাবি করেন।
তার পর ও এখন পর্যন্ত পর্যাপ্ত পরিমাণ প্রমাণ থাকা সত্ত্বেও বিবাদীর বিরুদ্ধে কোন উপযুক্ত ব্যবস্থা না নিয়ে, উল্টো রিপন মিয়াকে পুলিশ দিয়ে ধরে নিবে ,তার বিরুদ্ধে পাল্টা মামলা করবে এসব কথা বলে তাকে ও তার পরিবারকে হুমকি দেওয়া হচ্ছে।
বাদী রিপন মিয়া বলেছেন ওদের টাকা আছে বলে কি আমি আমার ন্যায় বিচার পাবনা, ন্যায় কি টাকার কাছে হেরে যাবে।
আমরা খুব দ্রুত তার বিচারের দাবি জানায়,রিপন মিয়ার কাছে আর অনেক তথ্য আমরা জানতে পারি আজ যদি মানবাধিকার কর্মীর সুষ্ঠ বিচার না হয় তাহলে এই সংস্থা দেশের সাধারণ মানুষের জন্য কি কাজ করবে।এবং তিনি আশাবাদী মৌলভীবাজার জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপার যৌথ উদ্যোগে আসামিকে গ্রেপ্তার করে আইনের আওতায় আনবে।