স্টাফ রিপোর্টারমো: সেলিম রানা
১৬ মার্চ রবিবার সন্ধ্যা ৭ টায় কসবা থানার মেহারী ইউপির শিমরাইল সাতপাড়ার সেন্টু মিয়ার চা দোকানের উত্তর পাশে কাঁচা রাস্তার উপর এই ঘটনা ঘঠে।
এই ঘঠনার পর চিহ্নিত একাধিক ডাকাতি মামলার আসামি জিলানী ও চিহ্নিত মাদকসম্রাট হিরণ ওরফে কানা হিরন অদৃশ্য শক্তির বলে দাম্ভিকতার সাথে প্রকাশে ঘুরে বেড়ালেও নিবর ভুমিকা পালন করছে প্রশাসন।
আহত ব্যক্তির পরিবার বারবার থানার দ্বারে দ্বারে ঘুরার পরে আসামী গ্রেপ্তার না হওয়ায় চরম নিরাপত্তা হীনতায় ভুগছেন তারা এমন অভিযোগ ভুক্তভোগী পরিবারের।
ভুক্তভোগী পরিবার,
অনুসন্ধান বলছে, জিলানী ও হিরণ দুজনে পেশাদার মাদক ব্যবসায়ী তাদের বিরুদ্ধে ডাকাতি মামলা রয়েছে একাধিক।তারা দীর্ঘদিন প্রকাশ্যে মাদক ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছেন এলাকায় এরিসাথে মাদক পরিবহনের রাস্তা হিসেবে নাছিম মিয়ার বাড়ির পাশকে ব্যবহার করে আসছেন। বিষনা বিষয়টি নাছির মিয়ার দৃষ্টিগত হলে তিনি জিলানী ও হিরণকে তার বাড়ীর পাশে দিয়ে মাদক বহন করতে নিষেধ করেন এতে নাছির মিয়ার সাথ বিরোধ ও মনোমালিন্য সৃষ্টি হয় জিলানী ও হিরণের সাথে।
এই ঘটনা পর থেকে জিলানী হিরণ বিভিন্নভাবে প্রানে হত্যার ভয়ভীতি ও হুমকি ধামকি দিয়ে আসছিলেন নাছিম মিয়াকে। বিষয়টি এক সময় নাছির মিয়াস্বামী এলাকার সর্দারদের অবগত করিলে এতে আরো ক্ষীপ্ত হইয়া উঠেন জিলানী ও হিরণ। ১৬ মার্চ রবিবার নাছির মিয়া ঘর থেকে বের হয়ে মেহারী ইউপির শিমরাইল সাতপাড়ার সেন্টু মিয়ার চা দোকানের উত্তর পাশে কাঁচা রাস্তার উপর পৌছালে পূর্বপরিকল্পিত ভাবে উৎপেতে থাকা জিলানী হিরণও তাদের লোকজন দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে ঝপিয়ে পরে নাছির মিয়ার উপর। এসয় তার দেশীয় অস্ত্র দিয়ে নাছির মিয়ার শরিরের বিভিন্ন অংশ কুপিয়ে মারাত্মক ভাবে যখম করে। পরবর্তীতে মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা লড়া নাছির মিয়াকে গুরুতর আহত অবস্থায় উদ্ধার করে কসবা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স নিয়ে ভর্তি করান । পরবর্তীতে নাছির মিয়ার অবস্থা খারাপের দিয়ে যেতে থাকায় তাকে কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। বর্তমানে নাছির মিয়া চিকিৎসাধীন আছেন।
এই ঘঠনার পরপর নাছির মিয়ার স্ত্রী বাদী হয়ে ব্রাহ্মনবাড়িয়ার কসবা থানার শিমরাইল সাতপাড়া মেহারী ইউনিয়নের মৃত ইউনুছ মিয়ার ছেলে
জিলানী মিয়া, তারু মিয়ার ছেলে মোঃ বাবুল মিয়া, মৃত ইউনুছ মিয়ার ছেলে
মোঃ হিরন মিয়া, ফিরুজ মিয়ার ছেলে শাহ জালাল ও মাইন উদ্দিন, মৃত আবু তাহেরের ছেলে মোঃ জুরুল হক, জুরুল হকের ছেলে আনোয়ার হোসেন (২৫), তারু মিয়ার ছেলে বাহাদুর মিয়া (৩৭), মৃত হোসেন মিয়ার ছেলে আক্তার হোসেন (৩০) ও মৃত রহমান মিয়ার ছেলে মোঃ সাগর মিয়াসহ আরো ১০/১২জনের একটি এজাহার দায়ের করেন।
ইপেপার
সম্পাদক ও প্রকাশক ঃ মাহমুদুল হাসান মাহমুদ
বার্তা সম্পাদকঃ কে এম জাহিদ হাসান
প্রধান কার্যালয়ঃ ২৬৩/ফকিরাপুল, মতিঝিল, ঢাকা-১০০০
www.dailyags.com © 2024