রিপোর্টারঃ মোঃ আব্দুল আউয়াল খান
বিশেষ প্রতিনিধি ময়মনসিংহ কেন্দুয়া নেএকোনা
আমার স্বামী নুরুল আমীন ওরফে নুরু। পিতা- সামছুদ্দিন, গ্রাম-আমতলা, পোষ্ট অফিস- রোয়াইবাড়ি, পানা কেন্দুয়া, জেলা নেত্রকোণা। আমার স্বামী গত ১৭ মার্চ ২০২৫ তারিখ রাত অনুমান ১১ টার দিকে নিজ জমিতে সেছ কাজ শেষ করে বাড়ি ফিরে আসে। রাত অনুমান ১১.৫৫ মিনিটের দিকে একই গ্রামের রফিকুল ইসলাম, পিতামৃত- ছিদ্দিকমিয়া। আমার স্বামীকে ঘর হইতে ডাকিয়া নিয়া যায়। তার বাড়িতে নিলু, ইদ্রিছ, আব্দল জব্বার ব্যচ্ছ, হাফিজুর রহমান গ্রাম আমতলা। ও আইনউদ্দিন, সাইদুল ইসলাম গ্রাম হরিপুর আর বাড়িতে অবস্থান করিতেছে আমার স্বামীর সাথে কথা পলার জন্য। (উল্লেখ্য রফিক গংদের সাথে আমার স্বামীর পরিবারের যীর্ঘদিন ধরে বিরুধ চলে আসছিল। তখন আমার স্বামীর পড়নে ছিল লুঙ্গি আর টি-শার্ট। ঘটনার দিন তারিখ ও সময়ের পর থেকে আমার স্বামী নিখোঁজ রয়েছে। কোথাও কোন খুঁজ না পাইয়া ১৭মার্চ ২০২৫ তারিখে আমি কেন্দুয়া থানায় একটি সাধারণ ডায়রি করি। সাধারণ ডায়রি করার সময় আমি যে ঘটনার বর্ননা দিয়েছি থানার রাইটার তা লিপিবদ্ধ করেন নাই। জিডির অনলাইন কপি প্রিন্ট করার পর দেখতে পাই যে, রাইটার আমার জিডি ভিন্ন খাতে প্রবাহিত করেছে। পরবর্তিতে থানার ওসি সাহেবকে বিষয়টি জানালে তিনি বলেন কোন সমস্যা নাই। পরবর্তিতে আমার স্বামী জীবিত বা মৃত কোন খোঁজ না হওয়ায় সাধারণ ডায়রি টি নিয়মি তমামলা হিসেবে রুজু হয়।
মামলায় নামীয় জন আসামী করা হয়। মাম্বলার পরে ও আসামীরা এলাকায় প্রকাশ্যে ঘুরাফেরা করে আমাদের হুমকিও দিয়েছে। আমি ও আমার ভাসুর বারবার ওসি সাহেব আর মামলার তদন্তকারি পুলিশের এস আই শফিউলকে অবহিত কারর পরেও আসামীদের বিরুছে কোন পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি। ঘটনার অন্তত ১৮ দিন পর মামলার এজার ভোক্ত ৬ নং আসামী হাফিজুর রহমানকে আমাদের সহায়তায় পুলিশ গ্রেপ্তার করে আদালতে পাঠায়। সাধারণ ডায়রিতে আসল কারণ উল্লেখ না করার কারণে আসামীকে রিমার্ড দিতে পারেনি আদালত। একই কারণে ২নং আসামী রফিকের ও জামিন মঞ্জুর করে আদালত। এলাকায় প্রকাশ্যে ঘুরাফেরার পরেও পুলিশের দ্বায়িত্ব হীনতার কারণে আসামিরা পুলিশের হাতে গ্রেপ্তারহয়নি। পুলিশের জুরালো ভুমিকা না থাকায় ঘটনার একমাস অতিবাহিত হওয়ার পরেও এখনো আমার স্বামী জীবিত কিংবা মৃত উদ্বার হয়নি।
আপনাদের লিখনির মাধ্যমে আমার স্বামীর অবস্থান জানতে চাই। পুলিশের দ্বায়িত্ব হীনতার বিচার চাই। আমার স্বামীর অবর্তমানে আমার সন্তানদের নিয়ে প্রতিনিয়ত অশংঙ্খার মধ্য দিনকাটাছে।
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা কেন্দুয়া
পুলিশের এস আই শফিউল আলমকে
ফোন দিলে তিনি বলেন,মামলার তদন্ত অব্যাহত
আছে।তাকে উদ্ধারের চেষ্টা চলছে।তিনি আরও বলেন অপহৃত নুরুরআমীন নুরু জীবিত না মৃত বলতে পারেননি মামলার তদন্ত কর্মকর্তা কেন্দুয়া থানা পুলিশের এস আই শফিউল।
মোঃ আব্দুল আউয়াল খান
০১৭৭৭৮৪৮৪১৩
ইপেপার
সম্পাদক ও প্রকাশক ঃ মাহমুদুল হাসান মাহমুদ
বার্তা সম্পাদকঃ কে এম জাহিদ হাসান
প্রধান কার্যালয়ঃ ২৬৩/ফকিরাপুল, মতিঝিল, ঢাকা-১০০০
www.dailyags.com © 2024