নিজস্ব প্রতিবেদক

সিরাজগঞ্জ সদর উপজেলার ২ নং বাগবাটী ইউনিয়নে ৪নং ওয়ার্ডভুক্ত এর অবস্থিত পৈতৃক সম্পতির বিবরণঃ মৌজা-হরিনা, খতিয়ান নং-১৪৩, জেল, এল, নং-২৪, দাগ নং-১০৩৩,২০৩৫, ১০৩৮।
পৈতৃক সম্পত্তি বিগত দিনে আওয়ামীলীগের দোসর মরহুম বকুল হায়দার "বকুল" ক্ষমতার দাপট দেখিয়ে দখল করে ব্যবহার করেন এই সম্পতি।" বিএনপি" রাজনীতি করার কারনে,মরহুম বীর মুক্তিযোদ্ধা জাফর আলী মেম্বারের মেজো ছেলেকে একাধিক মিথ্যা মামলায় আসামী সাঁজিয়ে দীর্ঘ সময় কারাভোগ করায় আওয়ালীগের এই খারাপ চরিত্রের ব্যক্তি টি মরহুম (বকুল হায়দার বকুল)
(১)মোঃ তুহিন ইসলাম।
পিতা মৃত-জাফর আলী।
গ্রামঃ পিপুলবাড়িয়া।
ডাকঃ বাগবাটী।
থানাঃ সিরাজগঞ্জ সদর।
জেলাঃ সিরাজগঞ্জ।এলোমেলো হয়ে যায় মোঃ তুহিন ইসলামের পিতা হারানো অসহায় জীবনের সুন্দর সাজানো পরিবার।
তবুও,আশা হারায়নি নিজ রাজনৈতিক দল"বিএনপি" র দায়িত্ববান অভিভাবকদের নিকট থেকে।কিন্তু, নিরাশ হতে হবে বিশ্বাস নিয়ে ত্যাগ স্বীকার করা রাজনৈতিক দল ২নং ইউনিয়ন "বিএনপি" র অভিভাবকদের কাছ থেকে। ভাবতেই ঘৃণার জ্বলে ভিজে যায় লজ্জাবোধ জেগে ওঠা দুটি চোখে।
বিগত, ৫ই আগস্ট বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের স্বীকার হয় রাজনৈতিক দল আওয়ামী লীগের সরকার।সরকার পতনের পর জেলা ভিত্তিক দায়িত্ব আসে রাজনৈতিক দল বিএনপির দায়িত্বশীল গুরুজনদের ওপর। সেই মুহুর্তে বুকে যেনো প্রাণ ফিরে পায় পরিবার টি।ক্ষমতার পরিবর্তন হওয়ায় ভরষা করেন নিজস্ব রাজনৈতিক দল "বিএনপি"র অভিভাবকদের ওপর। কিন্তু,প্রাণ ভরা এক রাশ ভরসার নিঃশ্বাস ভারী হয়ে যাবে ভাবতেই বিস্ময়কর হয় চোখ। ৫ই আগস্ট বিশৃঙ্খলার পর পৈতৃক সম্পত্তির জন্য দাবি করেন, মরহুম বীর মুক্তিযোদ্ধা জাফর আলী মেম্বারের সন্তানেরা। আলোচনার মাধ্যমে উভয় পক্ষ দ্বয় কে গ্রাম আদালত আইনের শালিশ বাস্তবায়নের কার্যধারায় শালিশ বৈঠকের তারিখ নির্ধারণ করেন,
২নং বাগবাটি ইউনিয়ন বিএনপি র অভিভাবক/নেতৃ বৃন্দঃ উপস্থিত ছিলেন,
সভাপতি- মোঃদুদু খাঁ।(২নং বাগবাটি ইউনিয়ন বিএনপি)
সাধারণ সম্পাদক- মোঃ আব্দুল হাই।(২নং বাগবাটি ইউনিয়ন বিএনপি)
সহ-সভাপতি-মোঃ জহুরুল ইসলাম।,(২নং বাগবাটি ইউনিয়ন বিএনপি)
সভাপতি- মোঃ কামরুল ইসলাম।,(২নং বাগবাটি ইউনিয়ন যুবদল)
সভাপতি- মোঃতানভির রানা রাব্বী। ,(২নং বাগবাটি ইউনিয়ন ছাত্রদল) ও শ্রদ্ধাভাজন বিভিন্ন সাংগঠনিক নেতৃবৃন্দ। উভয় পক্ষের কাগজপত্র দেখে আইনের ধারাবাহিকতায় সম্পত্তির ন্যায্য মালিক কে বুঝিয়ে দেওয়ার কথা বলে নানা ব্যস্ততায় কাটিয়ে দেন দীর্ঘ সময়।অবশেষে,দীর্ঘ সময় অপেক্ষার পর, নির্বাহী প্রকৌশলী, সওজ সিরাজগঞ্জ জেলা এবং অফিসার ইনচার্জ সদর,সিরাজগঞ্জ মহাদয় বরাবর অভিযোগ দায়ের করা হয়।
লজ্জার বিষয় তবুও,খোলেনি সিরাজগঞ্জ জেলার আইন বিভাগের দায়িত্বশীল মহাদয়গনের। আইনের ন্যায় বিচার পাবার আশায় নিজ পৈতৃক সম্পতি দাবী করার কারনে উল্টো অভিযোগ দায়ের করা হয় চাঁদাবাজির। নজীরবিহীন এমন ঘটনার পর আইনের প্রতি শ্রদ্ধা ও ভরসা হারিয়ে অসহায় অবস্থায় মরহুম বীর মুক্তিযোদ্ধা জাফর জালীর মেম্বার এর পরিবার।