আবুবকর সিদ্দিক, কয়রা উপজেলা প্রতিনিধিঃ
খুলনা জেলার কয়রা থানায় অপহরণসহ হত্যা চেষ্টা ও লুটপাটের অভিযোগে সংবাদ সম্মেলন করেছে আমাদি গ্রামের মোঃ নুরুল ইসলাম গাজীর পুত্র মোঃ রবিউল ইসলাম। ইং ১২/০৫/২০২৫ তারিখ সকাল ১১ ঘটিকায় এ সংবাদ সম্মেলন করেন তিনি। উক্ত অভিযোগের ভিত্তিতে বিজ্ঞ সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত, কয়রাতে একটি মামলা দায়ের করেন যাহার নাম্বার সিআর ২১৮/২০২৫। মামলার আসামীরা হলেন আমাদি গ্রামের শেখ আলাল হোসেন ও মোঃ দিদারুল গাজী।
ভুক্তভোগী রবিউল ইসলাম ও অভিযোগ সুত্রে জানা যায় শেখ আলাল হোসেনের উস্কানি ও প্ররোচনায় দিদারুল গাজী ভুক্তভোগী ও ভুক্তভোগী পরিবারকে নানাভাবে হয়রানি করিবার উদ্দেশ্যে ঘরের চালে ঢিল মারাসহ ধারালো দা বটি, লাঠি ইত্যাদি লইয়া মারপিট করিতে উদ্যত হওয়া ইত্যাদি নানাভাবে অত্যাচার করিতে থাকে। ভুক্তভোগী প্রতিবাদ করিলে তাহারা বলে যে, আমাদের ক্ষমতা অনেক, তোকে এই বাড়ি থেকে তাড়িয়ে তোর এই বাড়ি দখল করে নিব আমরা। তারই জের ধরে গত ইং ২৭/০৪/২০২৫ তারিখে তাহারা স্থানীয় আমাদি বাজারের বাপ্পির চায়ের দোকানে আসিয়া ভুক্তভোগীর নাম ধরে ডাক দিয়া বলে যে (যেখানে ভুক্তভোগী চা খাচ্ছিল) তুই বাহিরে আয়, আজ তোকে শেষ করেই তোর ভিটা দখল করে নিবো।
ভুক্তভোগী কিছু বুঝে উঠার আগে আলাল হোসেন বাদীর গলায় ধারালো ছুড়ি ধরে বলে যে, আমাদের সাথে চল, আজকে তোর ঝাল মিটাব বলিয়া তাহারা দুই জন ভুক্তভোগীকে অস্ত্রের মুখে তুলিয়া লইয়া ৩নং আমাদি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে আটকায় রাখে। দিদারুল গাজী ভুক্তভোগীকে হত্যার উদ্দেশ্যে মাথার বাম পাশে আঘাত করিয়া গুরুত্বর জখম করে। আলাল হোসেন ভুক্তভোগীর গলা চাপিয়া ধরে শ্বাসরোধ করে হত্যার চেষ্টা করে। দিদারুল তাহার হাতে থাকা ধারালো দা ভুক্তভোগীর গলায় ধরিয়া বলে যে, তোর কাছে কি কি আছে বের করিতে বলিলে ও তিনি অস্বীকার করিলে আলাল হোসেন তাকে জীবনে শেষ করে দেওয়ার ভয় দেখিয়ে অস্ত্রের মুখে বুক পকেটে থাকা ৫,৫০০/- টাকা জোরপূর্বক ছিনাইয়া লয়। দিদারুল গাজী তাহার হাত থেকে স্মার্ট ফোন জোরপূর্বক ছিনাইয়া লয়। তাহারা ভুক্তভোগীকে এলপাতারি বেদম মারপিট করিয়া রক্তজমাট লিলা ফুলা জখম করে এবং ভুক্তভোগীসহ তাহার পরিবারকে নিশ্চিহ্ন করে দিব বলিয়া ঘটনাস্থল ত্যাগ করে।
ভুক্তভোগী আরও বলেন আমি মামলা করার পরে এলাকায় যাইতে পারছি না, তাহারা আমার বাড়ীতে যাইয়া আমার পরিবারসহ আমাকে হুমকি ধামকি দিয়া বলেছে যে, আমাকে ও আমার পরিবারের কোন সদস্যকে যেখানে পাবে সেখানে লাশ ফেলে দিবে। তাহারা এলাকায় তাদের সন্ত্রাসী মাদকসেবিদের দ্বারা সন্ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করে রেখেছে। তাহাদের হুমকির কারণে আমি ও আমার পরিবার চরম নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছি, আমি আমার ও আমার পরিবারের নিরাপত্তা চাই।
কয়রায় অপহরণসহ হত্যাচেষ্টা ও লুটপাটের অভিযোগে সংবাদ সম্মেলন
আবুবকর সিদ্দিক, কয়রা উপজেলা প্রতিনিধিঃ
খুলনা জেলার কয়রা থানায় অপহরণসহ হত্যা চেষ্টা ও লুটপাটের অভিযোগে সংবাদ সম্মেলন করেছে আমাদি গ্রামের মোঃ নুরুল ইসলাম গাজীর পুত্র মোঃ রবিউল ইসলাম। ইং ১২/০৫/২০২৫ তারিখ সকাল ১১ ঘটিকায় এ সংবাদ সম্মেলন করেন তিনি। উক্ত অভিযোগের ভিত্তিতে বিজ্ঞ সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত, কয়রাতে একটি মামলা দায়ের করেন যাহার নাম্বার সিআর ২১৮/২০২৫। মামলার আসামীরা হলেন আমাদি গ্রামের শেখ আলাল হোসেন ও মোঃ দিদারুল গাজী।
ভুক্তভোগী রবিউল ইসলাম ও অভিযোগ সুত্রে জানা যায় শেখ আলাল হোসেনের উস্কানি ও প্ররোচনায় দিদারুল গাজী ভুক্তভোগী ও ভুক্তভোগী পরিবারকে নানাভাবে হয়রানি করিবার উদ্দেশ্যে ঘরের চালে ঢিল মারাসহ ধারালো দা বটি, লাঠি ইত্যাদি লইয়া মারপিট করিতে উদ্যত হওয়া ইত্যাদি নানাভাবে অত্যাচার করিতে থাকে। ভুক্তভোগী প্রতিবাদ করিলে তাহারা বলে যে, আমাদের ক্ষমতা অনেক, তোকে এই বাড়ি থেকে তাড়িয়ে তোর এই বাড়ি দখল করে নিব আমরা। তারই জের ধরে গত ইং ২৭/০৪/২০২৫ তারিখে তাহারা স্থানীয় আমাদি বাজারের বাপ্পির চায়ের দোকানে আসিয়া ভুক্তভোগীর নাম ধরে ডাক দিয়া বলে যে (যেখানে ভুক্তভোগী চা খাচ্ছিল) তুই বাহিরে আয়, আজ তোকে শেষ করেই তোর ভিটা দখল করে নিবো।
ভুক্তভোগী কিছু বুঝে উঠার আগে আলাল হোসেন বাদীর গলায় ধারালো ছুড়ি ধরে বলে যে, আমাদের সাথে চল, আজকে তোর ঝাল মিটাব বলিয়া তাহারা দুই জন ভুক্তভোগীকে অস্ত্রের মুখে তুলিয়া লইয়া ৩নং আমাদি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে আটকায় রাখে। দিদারুল গাজী ভুক্তভোগীকে হত্যার উদ্দেশ্যে মাথার বাম পাশে আঘাত করিয়া গুরুত্বর জখম করে। আলাল হোসেন ভুক্তভোগীর গলা চাপিয়া ধরে শ্বাসরোধ করে হত্যার চেষ্টা করে। দিদারুল তাহার হাতে থাকা ধারালো দা ভুক্তভোগীর গলায় ধরিয়া বলে যে, তোর কাছে কি কি আছে বের করিতে বলিলে ও তিনি অস্বীকার করিলে আলাল হোসেন তাকে জীবনে শেষ করে দেওয়ার ভয় দেখিয়ে অস্ত্রের মুখে বুক পকেটে থাকা ৫,৫০০/- টাকা জোরপূর্বক ছিনাইয়া লয়। দিদারুল গাজী তাহার হাত থেকে স্মার্ট ফোন জোরপূর্বক ছিনাইয়া লয়। তাহারা ভুক্তভোগীকে এলপাতারি বেদম মারপিট করিয়া রক্তজমাট লিলা ফুলা জখম করে এবং ভুক্তভোগীসহ তাহার পরিবারকে নিশ্চিহ্ন করে দিব বলিয়া ঘটনাস্থল ত্যাগ করে।
ভুক্তভোগী আরও বলেন আমি মামলা করার পরে এলাকায় যাইতে পারছি না, তাহারা আমার বাড়ীতে যাইয়া আমার পরিবারসহ আমাকে হুমকি ধামকি দিয়া বলেছে যে, আমাকে ও আমার পরিবারের কোন সদস্যকে যেখানে পাবে সেখানে লাশ ফেলে দিবে। তাহারা এলাকায় তাদের সন্ত্রাসী মাদকসেবিদের দ্বারা সন্ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করে রেখেছে। তাহাদের হুমকির কারণে আমি ও আমার পরিবার চরম নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছি, আমি আমার ও আমার পরিবারের নিরাপত্তা চাই।
ইপেপার
সম্পাদক ও প্রকাশক ঃ মাহমুদুল হাসান মাহমুদ
বার্তা সম্পাদকঃ কে এম জাহিদ হাসান
প্রধান কার্যালয়ঃ ২৬৩/ফকিরাপুল, মতিঝিল, ঢাকা-১০০০
www.dailyags.com © 2024