
জেলা প্রতিনিধি মোঃ মিরাজ উদ্দিন
মোহাম্মদ আলী কলেজের ছাত্রী তাহমিনা আক্তার
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় মেধা তালিকার জায়গায় করে নেই তাহমিনা অদম্য তাহমিনা গল্প— মোহাম্মদ আলী কলেজ পরিবারের এক গর্বিত মুহূর্ত।
অর্থ না থাকলেও আশা ছিল, সীমাবদ্ধতা থাকলেও ছিল অসীম চেষ্টা। এমনই এক সংগ্রামী শিক্ষার্থী তাহমিনা আক্তার, মোহাম্মদ আলী কলেজের মেধাবী মুখ, যার এখন একাডেমিক আইডেন্টিটি চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় এর #পদার্থবিজ্ঞান বিভাগ।
তাহমিনা এই সাফল্যের পেছনে ওর পরিশ্রম, অধ্যবসায় আর আত্মবিশ্বাসের পাশাপাশি রয়েছে এক অবিচল প্রতিষ্ঠান—মোহাম্মদ আলী কলেজ, যা শুধু পাঠদানের মধ্যেই সীমাবদ্ধ নয়।
তাহমিনার আর্থিক সংকটে এসএসসির পর যখন লেখাপড়া থেমে যাওয়ার উপক্রম হয়েছিল, তখন মোহাম্মদ আলী কলেজ পরিবার থেমে থাকেনি, তার পাশে দাঁড়িয়েছে, তার স্বপ্নকে প্রতিষ্ঠানের স্বপ্ন হিসেবে বুকে আগলে রেখেছে।
আমরা গর্বিত, আমরা আবেগাপ্লুত। তাহমিনা শুধু একজন শিক্ষার্থী নয়—সে আমাদের প্রতিচ্ছবি, আমাদের গর্ব, তুমি আমাদের অনুপ্রেরণা, আমাদের স্বপ্নের প্রতীক। তুমি দেখিয়ে দিয়েছ, স্বপ্ন কখনো থেমে থাকে না।
তবে আজও তাহমিনা পথচলা থেমে যেতে পারে, যদি আমরা সমাজ হিসেবে তার পাশে না দাঁড়াই।
একজন শিক্ষার্থীর ভবিষ্যত যদি বাঁচে, একটি সমাজও আলোকিত হয়।
তাহমিনা তোমাকে অভিনন্দন। মোহাম্মদ আলী কলেজ তোমার মতো প্রতিটি শিক্ষার্থীর জন্য প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।২০২৪ সালের এসএসসি পরীক্ষায় বোড় পরীক্ষায় বিজ্ঞান বিভাগ হতে মোহাম্মদ আলী কলেজ থেকে অংশগ্রহণ করে জিপিএ (5 A+) পেয়ে উত্তীর্ণ হয়েছে তার এসএসসি জিপিও ছিলেন 4.56(A)তার লেখাপড়া এত উন্নতি দেখে মোহাম্মদ আলী কলেজ এর পরিবার তার পাশে থাকবে বলে জানিয়েছেন কলেজের অধ্যক্ষ মোঃ আজমির হোসেন এবং তাহমিনার আরো দায়িত্ব নিলেন জেলা প্রশাসক নোয়াখালী