
ষ্টাফ রির্পোটার হবিগজ্ঞঃ
হবিগজ্ঞের মাধবপুর খড়কী মাষ্টার বাড়ীর মৌলানা আব্দূল কাদির খান এর অত্যাচার ও নির্যাতনের শিখার হয়ে তারই আপন চোট্ট ভাই আব্দুল রাজ্জাক খান নিরাপত্তা হীনতায় দির্ঘ দিন যাবত বাড়ীছাড়া হয়ে ঘোরছেন।
ঘটনার সূত্রে জানাযায় যে, খড়কী গ্রামের গোলাপ খান এর চার ছেলে ১/ আব্দুর রহিম খান ২/মৌলানা আব্দুল কাদির খান ৩/আব্দুল জলিল খান ৪/আব্দুল রাজ্জাক খান এবং দুই মেয়ে যথা ১/মনোয়ারা খান ২/ জেসমিন আরা খান এক সময় নির্বিবাদে শান্তিতেই ছিল পরিবারটি।
কাল হয়ে দারায় ভিটা মাঠি সম্পদ,পুর্বে বড় বোন মনায়ারা খান ও বড় ভাই আব্দুর রহিম খান অন্যত্রে থাকায় তাদের বিরোদ্ধে মৌলানা আব্দুল কাদির খান এর গভীর চক্রান্তে পৈতিক সম্পত্তি হইতে বঞিত করিয়াছেন এক ভাই ও এক বোনকে।
গোলাপ খান জীবমানে থাকাবস্তায়ই আব্দুল কাদির খান গভীর ষড় যন্তের পাধ পেথে গোলাপ খানকে ভুল বুজাইয়া এক ভাই ও এক বোনকে বাদ দিয়া তিন ভাই ও এক বোনের নামে পৈতিক সম্পত্তির দলিল রেজিষ্টী কবলা সম্পাদন করিয়া নেন।
পরবর্তীতে মৌলানা গ্রামেই পার্শবর্তী বিয়ে করেন আর শশুর বাড়ী নিকট বর্তী হওয়ায় উনার লাঠি শক্তির জোর বেরে যায়। তারই প্রভাব পরে ৩য় ভাই আব্দুল জলিল খান এর উপর উচ্ছেদ করেন পৈতিক ভিটা থেকে আব্দুল জলিল খান কে ।
এবার দখলের চেষ্টায় লিপ্ত হয়ে উঠেছেন উনারই আরেক চোট্ট ভাই আব্দুল রাজ্জাক খান এর বসত ভিটা।
এদিকে ভুমি দখলবাজ শুকুনের লুলোপ দৃষ্টি এড়াতে না পেরে নিরাপত্তা হীনতায় ভুগছেন রাজ্জাক খান।
দীর্ঘ কয়েক বছর যাবত একেক সময় একেক এলাখায় বিভিন্ন স্হানে পরিবার নিয়ে থাকেন ভাড়া বাসায়।
এ যেন সিনেমাকেও হার মানিয়েছেন আব্দুল কাদির খান, তাও বাহিরে নয় আপন ভাইদের সাথেই পাট নিচ্ছেন ভিলেন এর মথ করে।
ইদানিং আব্দুল রাজ্জাক খান তিনি তার নিজ বসত ভিটায় পুর্নরায় বসত ঘড় নির্মান করিতে প্রস্তূতি নিলে পুর্বের ন্যায় গভীর ষড়যন্তে লিপ্ত হয়ে আব্দুল কাদির ঝাপিয়ে পড়েন তার শশুর বাড়ীর লাঠিয়াল বাহিনি নিয়ে চোট্ট ভাই রাজ্জাক খান এর উপরে।
ভেঙ্গে উপড়ে পেলেন বাড়ীর বেড়া ও সরিয়ে পেলেন বাড়ীর সীমানা রক্ষিত পিলার।
আবার তিনি নিজেই দায়ের করেছেন চোট্ট ভাইয়ের উপর মাধবপুর থানায় মিথ্যা অবিযোগ এ যেন স্বর্গরাজ্য।
স্হানীয় এলাখাবাসী জানান যে এবিষয়ে আমরা বেশ কিচু দিন যাবত অনেক বারই তারা দুই ভাইয়ের বশত বাড়ীর সীম শীমানা নিয়ে শালিস বৈঠক করেছি গটনার বিষয় সমাধান ও করেছি ।
কিন্ত কাঠ মৌলানা তার ছেয়ে ও তার পরিবার আরো এডভন্স থাকার কারনেই ইহাতে কোন ফলপ্রশু হয়নি কারন শালিস বিচারের রায় কাঠ মৌলানা আব্দুল কাদির মানেন নাই এমন কি তার কাছে তারই আপন চোট্ট ভাই নিরাপদ নয়।
তিনি শক্তিশালি লাঠিয়াল লোক বিধায় এলাখার ময় মুরুব্বিয়ানের কারো কথায় কোন প্রকার কর্নপাত করেননা গায়ের জোরেই চলেন।তিনি প্যাসিবাদি আওয়ামি উলামালীগের সদস্য ছিলেন তাই তিনি একনও জাতগত প্রভাব বিস্তারেই চলেন, কাউকে কোন প্রকার পরোয়া করে চলেন না।
মুরুব্বিয়ানগন কে বৃদ্ধাংগুলি প্রদর্শন করে সে একজন সমাজ বিরুধী বিচার অমান্য কারী লোক,
আমরা এবিষয়ে প্রতিবাদ করলে আব্দুল কাদির গংদের সাথে আমাদেরও দাঙ্গা হাঙ্গামা হওয়ার সম্ভাবনা তাই আমরা এ বিষয়ে আর কিচ্ছু বলতে ছাইনা।
এদিকে স্হানীয় এলাখার সচেতন মহল তারা জানান যে, বর্তমান পরিস্হিতি মোকাবেলায় এবিষয়ে আইন শৃংখলা বাহীনির সু দৃষ্টি দেয়া জরুরী প্রয়োজন বলে তারা জানান।
তা নাহলে একানে যে কোন সময় ভয়াবহ সংর্ঘষ সহ মারাত্বক খুন কারাপির ও সম্বাবনা আছে।
এ বিষয়ে তথ্য জানতে মোটো ফোনে মৌলানা কাদির খান এর সথে যোগাযোগ করা হইলে তিনি রাগান্নিত হয়ে আমাদের এ প্রতিবেদক কে জানান যে, তিনি এ বিষয়ে কোন কিছু বলতে পারবেন না।