আসাদ, স্টাফ রিপোর্টার
গত ২৭-১১-২০২৪ ইংরেজ তারিখে প্রকাশিত “নিউজ ৭১ অনলাইন পোর্টালে”প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদে সোনালী ব্যাংক পি এল সি বেনাপোল শাখার সহকারী ম্যানেজার মো: রুহুল কুদ্দুস,অদ্য ইং ০৬/১২/২৪ বেলা ০৩:৩০ ঘটিকায় জাতীয় সাংবাদিক সংস্থা শার্শা উপজেলা শাখার বেনাপোল কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলন করেন।উক্ত সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন,আমি মোঃ রুহুল কুদ্দুস সিনিয়র অফিসার ক্যাশ, সোনালী ব্যাংক, পি এল সি সোনালী ব্যাংক শাখায় কর্মরত।সোনালী ব্যাংক,বেনাপোল শাখা জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের পক্ষে আন্তর্জাতিক প্যাসেঞ্জার টার্মিনাল,বেনাপোল চেকপোস্টের ভারতগামী যাত্রীদের ভ্রমণ ট্যাক্স আদায়ে অত্যন্ত সুনামের সাথে অত্যন্ত সুনামের সাথে সেবা দিয়ে যাচ্ছি।আমি ক্যাশ বিভাগের বিভাগের কর্মকর্তা হওয়ায় আমাকে শাখা ম্যানেজার স্যারের রটেশন মাফিক ডিউটি অংশ হিসেবে বেনাপোল চেকপোস্টের সোনালী ব্যাংকের ভ্রমন ট্যাক্স আদায় বুথে দায়িত্ব পালন করতে হয়।দায়িত্ব পালনকালে গত ৩-৪ মাস আগে আমার গ্রামের বাড়ি সাতক্ষীরা জেলার কালিগঞ্জ থানা এলাকার আমজাদ হোসেন (পাসপোর্ট যাত্রী) এর মাধ্যমে তারই পরিচিত পাসপোর্ট-যাত্রীর রুবিয়া খাতুন( ৩৪) পাসপোর্ট নাম্বার এ13366661,পিতা:জহুরুল খা,মাতা:সাজেদা বেগম,গ্রাম:কাপসন্দা, থানা আশাশুনি,জেলা:সাতক্ষীরা (বর্তমান ঠিকানা: কৈখালী বাজার,সাতক্ষীরা সদর,সাতক্ষীরা)এর সাথে পরিচয় হয়।তার পাসপোর্ট নম্বর ইমিগ্রেশন যাচাই করে দেখা সে ভ্রমণ ভিসায় প্রতি সপ্তাহে ৩-৪ বার ভারতে যাতায়াত করে।সে আমার সাথে পরিচয় পরিচয় সূত্র ধরে কিছুদিন না যেতে যেতেই আমার স্ত্রীর সাথে পরিচয় হয় এবং নিয়মিত তার সাথে মুঠোফোনে কথা বলে।কয়েকদিন এর মধ্যে সে আমার নিকট হাতে হতে ভারত যাওয়ার সময় নগদ ২১ হাজার টাকা ধার করে নেয় এবং বলে ভারত থেকে ফিরে এসে স্থানীয় ইন্ডিয়ান শাড়ি, থ্রি পিস, ও কসমেটিক ব্যবসায়ী কামাল হোসেন,পিতা লতিফ মিয়া এর দোকানে পণ্য বিক্রয় করে টাকা দিয়ে দিবে কিন্তু সে টাকা না দিয়ে দিনের পর দিন সময় নেয় ও তালবাহানা করতে থাকে।গত ২৪/১১/২০২৪ ইং তারিখ আনুমানিক সকাল ৯ ঘটিকার সময় বেনাপোল প্যাসেঞ্জার টার্মিনাল এর সামনে রুবিয়া খাতুন এর সাথে দেখা হওয়ায় পাওনা টাকা চাইলে সে আমার সাথে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করে ও তার পরিচিত লোকজনকে ফোন করে ডেকে এনে নানা ধরনের হুমকি-ধামকি দেয় এবং কুরুচিপূর্ণ ব্যবহার করে এক পর্যায়ে তার ব্যবসায়িক অংশীদার কামালের সাথে চলে যায়। এই ধরনের অসভ্য আচরণের পর তার গ্রামের বাড়ি এলাকায় বিভিন্ন জনের মাধ্যমে জানতে পারি সে নানা ধরনের ইন্ডিয়ান অবৈধ পণ্য,কালোবাজারি মাফিয়া চক্রের সাথে জড়ি। সে এইভাবে মানুষের সাথে বিভিন্ন কৌশল অবলম্বন করে মোটা অংকের টাকা হাতিয়ে নেয়। তার এ ধরনের ঘৃণিত কু-কর্মের জন্য আমি প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করছি।সম্প্রতি আমার দৃষ্টি বছর হয় গত 27/11/20২৪ইং তারিখে নিউজ ৭১ অনলাইন নিউজ পোর্টালে রুবিয়া খাতুন আমার কর্মস্থল সোনালী ব্যাংক, বেনাপোল শাখার, ম্যানেজার মহোদয়,কাস্টম হাউজ বেনাপোল ও আমাকে জড়িয়ে সম্পূর্ণ উদ্দেশ্য পূর্ণ মিথ্যা ,বানোয়াট, ভিত্তিহীন কুরুচিপূর্ণ সংবাদ প্রকাশ করে যা আমার, সোনালী ব্যাংক ও বেনাপোল কাস্টমস হাউজ এর মতো রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানের মর্যাদা ক্ষুন্ন হয়।আমার,সোনালী ব্যাংক ও বেনাপোল কাস্টমস হাউজ এর বিরুদ্ধে প্রকাশিত এহেন অসত্য খবরের বিরুদ্ধে আমি তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই।