মো: রফিকুল ইসলাম ক্রাইম রিপোর্টার:
আন্তর্জাতিক মানবাধিকার আইনী সহায়তা প্রদানকারী সংস্থা জাতিসংঘ থেকে ঘোষণা প্রাপ্ত একটি সংস্থা।
যার লক্ষ্য হলো মানুষের অধিকার বাস্তবায়ন করা। সমাজের সুশাসন থেকে বঞ্চিত হওয়া ও আইনের সুশাসন থেকে বঞ্চিত হওয়া বা কোন রাষ্ট্র কিংবা কোন ব্যক্তি তার ন্যায্য অধিকার থেকে বঞ্চিত হয়। তার অধিকার বাস্তবায়নের লক্ষ্যে কাজ করে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার আইনী সহায়তা প্রদানকারী সংস্থা।
বর্তমানে বাংলাদেশে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার আইনী সহায়তা প্রদানকারী সংস্থার চেয়ারম্যান জনাব মোঃ মাহমুদুল হাসান মাহমুদ। লাইসেন্স নাম্বার: ১৯৩৪
চেয়ারম্যানের বাণী: আন্তর্জাতিক মানবাধিকার আইনী সহায়তা প্রদানকারী সংস্থা একটি মানবিক সংস্থা। যার লক্ষ্য মানুষের ন্যায্য অধিকার বাস্তবায়ন। অমানবিক কার্যক্রম বা চাঁদাবাজির করার উদ্দেশ্য নয় আমাদের। কেউ যদি আমাদের সংস্থার নাম ব্যবহার করে অমানবিক কার্যক্রম বা চাঁদাবাজি করে তার জন্য আমাদের সংস্থা দায়ী নয়। প্রয়োজনে তাদের বিরুদ্ধে আইনী ব্যবস্থা নেওয়া হবে। আমাদের লক্ষ্য বাংলাদেশের যে কোন অঞ্চলে টেকনাফ থেকে তেতুলিয়া পর্যন্ত বাংলাদেশের কোথাও কোন প্রকার মানবাধিকার লঙ্ঘন হলে আমরা তার বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াবো। মানুষের ন্যায্য অধিকার বাস্তবায়ন করাই আমাদের সংস্থার মূল লক্ষ্য।
কেউ যদি কোন জেলায় আমাদের সংস্থার নামে কোন অফিস করে বা আমাদের সংস্থার কার্যক্রম পরিচালনা করে তার অবশ্যই আমাদের সংস্থার অনুমোদন কপি তাদের অফিসে থাকতে হবে।
আন্তর্জাতিক মানবাধিকার আইনী সহায়তা প্রধানকারী সংস্থার নাম ব্যবহার করে কিশোরগঞ্জ জেলার সদর উপজেলায় এস এম ফারুক সাব একটি ভুয়া অফিস করেন নামকরণ করেন আন্তর্জাতিক মানবাধিকার আইনী সহায়তা প্রদানকারী সংস্থা টিম সি আই টি।
তাদের কাছে ছিল না কোন আন্তর্জাতিক মানবাধিকার আইনী সহায়তা প্রদানকারী সংস্থার নামে অনুমোদন কপি। কিশোরগঞ্জ সদর উপজেলায় এস এম ফারুক সাহেব ৯ জন সদস্যর একটি টিম গঠন করে। আন্তর্জাতিক মানবাধিকার আইনী সহায়তা নামে অমানবিক কার্যক্রম পরিচালনা করে আসছিলেন। তাদের কার্যক্রমের ভিত্তিতে তাদের কাছে কোন অনুমোদন কপি না থাকার কারণে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার আইনী সহায়তা প্রদানকারী সংস্থার চেয়ারম্যান মাহমুদুল হাসান মাহমুদ সাব কিশোরগঞ্জ জেলা RAB এর মহাপরিচালক এর কাছে অভিযোগ করেন। চেয়ারম্যান সাবের অভিযোগের ভিত্তিতে টিমের পরিচালক এসএম ফারুক সাব সহ নয় জনকে RAB গ্রেফতার করে।