
নিজস্ব প্রতিবেদক
চট্টগ্রামের পানচরি উপজেলায় অবস্থিত মডেল মসজিদ এর পচিমপাশে বিস্তীর্ণ এক বাসায় যার বসবাস।
মোছাঃ মায়া কানম, পিতা-মোঃ আবুল কাশেম এর বড় মেয়ে
মোছাঃ সুমাইয়া আক্তার
পিতা-মোঃ আবুল কাশেম এর মেয়ে। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে “Crime Investigation Team” CIT খবর পায় প্রকাশ্যে দুজনই প্রকাশ্যে মাদক বিক্রি করে আসছেন। চরাচালানের তথ্য হাতে প্রমান সহ পেতে
বিগত ৩ মাস ধরে নজর রেখে যাচ্ছে টিম।
অবশেষে,আজ ২১-০৩-২০২৫ ইং রোজঃ রবিবার রাত ৮ টার সময় মোবাইল ফোনো কথোপকথনে টাকা লেনদেন করে মাদক কিনতে সফল হতে পেরেছে।
এছাড়াও বিভিন্ন আইটেম এর বিদেশী মদ বিক্রয় করে আসছে, এবং দেহ ব্যবস্যা করে আসছে। প্রকাশ্যে যা দেখানো হচ্ছে বাস্তবে গিয়ে পেলাম পর্দার আড়ালে থাকা ব্যক্তির সন্ধান। দুজনই এর এই কর্মকান্ডের পিছনে রয়েছেন জন্মদাতা পিতা। প্রথম বিবাহ হয়েছে মুসলেম হক জুয়েল এর সাথে,দ্বিতীয় বিবাহ সাজু, তৃতীয় বিবাহ সোহেল, চতুর্থ শাকিব হোসেন। এবং বিভিন্ন আইডি খুলে ছেলেদের সাথে প্রতারণা করে বিভিন্ন কৌশলে ছেলেদের কাছ থেকে হাতিয়ে নেয় লক্ষ লক্ষ টাকা। চট্টগ্রাম পানছড়ি এলাকা একটি ছেলের কাছ থেকে ২ লক্ষ টাকা নিয়েছে এতে অভিযোগ রয়েছে বিভিন্ন গণমাধ্যম কর্মীর কাছ থেকে হাতিয়ে নেওয়ার তথ্য গুলোও সঠিক।
পরবর্তী খবরের প্রকাশের সময় পর্যন্ত সাথে থাকবেন।
এবারের ২য় পর্বে থাকবো নতুন কোনো চিত্র নিয়ে।