ক্রাইম রিপোর্টার
জুলাইয়ে ছাত্র-জনতার আন্দোলনের মাধ্যমে সাবেক প্রধানমন্ত্রী ৫ই আগস্ট দেশ ছেড়ে পালিয়ে গেলেও পালিয়ে যায়নি জেলা ও উপজেলার আওয়ামীলীগের নেতাকর্মীরা।
জামালপুর ইসলামপুর উপজেলা এখনো আওয়ামীলীগের নেতাকর্মীদের দখলে। তথ্য অনুসন্ধানে জানা যায় যে দীর্ঘ ১৫ বছর বিএনপির নেতাকর্মীরা আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের কাছ থেকে বিভিন্ন রকমের সুযোগ সুবিধা নিয়েছে তারাই এখন আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের মাথার উপর ছাতার মতন ছায়া হয়ে আছে।
বর্তমান অন্তবর্তীকালীন সরকারের ৭-৮ মাস পার হলেও তেমন রকম ভাবে আওয়ামীলীগের কোন নেতাকর্মী গ্রেফতার হয় নাই।
বিশেষ করে ১১নং চরপুটিমারি ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের কে বেশী সুযোগ-সুবিধা দেওয়া হচ্ছে।
১১ নং চরপুটিমারি ইউনিয়ন চেয়ারম্যান সুরুজ মাষ্টারের নেতৃত্বে যে মুস্তাক বাহিনী গড়ে তোলা হয়েছিল সেই বাহিনীর কেউ এখনো গ্রেফতার হয় নাই প্রকাশ্য দিবালয়ে তারা মাথা উঁচু করে চলাফেরা করতেছে।
এলাকাবাসীর সাথে কথা বলে জানা যায় যে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের কে ইসলামপুর উপজেলার পুলিশ প্রশাসন ও বিএনপি’র নেতাকর্মীরাই সাপোর্ট দিয়ে আসতেছে।
এলাকাবাসী আরো জানাই যে আমরা এর তীব্র নিন্দা প্রতিবাদ জানাই এবং কি খুব শীঘ্রই আওয়ামী লীগের ধূসরদের আইনের আওতায় এনে সঠিক বিচার দেখতে চাই।