
জেলা প্রতিনিধি, ময়মনসিংহ
ময়মনসিংহ বিভাগের বিভিন্ন জেলা ও থানা পর্যায়ে পর্যবেক্ষণ করে ও কোম্পানির প্রতিনিধিদের সাথে দৈনিক আজকের গোয়েন্দা সংবাদ প্রতিনিধি কথা বলে জানতে পারেন ফার্মাসিটিক্যালসের চাকরির কষ্ট, যার জন্য জীবন নষ্ট। ময়মনসিংহের মুক্তাগাছা উপজেলায় বিভিন্ন কোম্পানির প্রতিনিধিদের সাথে দৈনিক আজকের গোয়েন্দা সংবাদ প্রতিনিধির একান্ত সাক্ষাৎকারের সারমর্ম প্রকাশ করছি। মুক্তাগাছা উপজেলা সহ দেশের প্রতিটি অঞ্চলে কিছু ভ্রাম্যমান ওষুধ ব্যবসায়ী থাকে যাদেরকে ব্রোকার নামে কোম্পানির প্রতিনিধিরা অবহিত করে থাকেন। এই ওষুধ ব্যবসায়ী ব্রোকার যারা আছে তাদের দৌরাত্বের জন্য কোম্পানির নিয়োগ প্রাপ্ত প্রতিনিধিরা কাজ করতে কষ্ট হচ্ছে। এই ব্রোকাররা বিভিন্ন কোম্পানির ঔষধ দোকানে দোকানে অর্ডার সংগ্রহ করে তাদের কাছে পৌঁছিয়ে দিয়ে আসছে নিশ্চয়ই তা ভালো কাজ যদি অনুমতি থাকে।সারাদেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে ব্রোকাররা যাহা নিষিদ্ধ সেই প্রক্রিয়ায় কিছু অসাধু প্রতিনিধির কাছ থেকে প্রডাক্ট সংগ্রহ করে যাহার মধ্যে কোম্পানির প্রোডাক্ট এর প্যাকেজিং বক্স কেটে ফেলা হয় যার কারণে অনেক সময় আসল ঔষধের জায়গায় নকল ঔষধ বিক্রি করে বেশি মুনাফার আশায় কিছু ব্রোকার। কোম্পানির প্রতিনিধিদের বিশেষ দাবি প্রশাসন যদি এই বিষয়টা একটু সুনজরে নিয়ে ব্রোকারদের কাজের উপর যদি কিছু নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হতো তাহলে কোম্পানির প্রতিনিধিরা তাদের কাজটা সুস্থ সুন্দর ভাবে করতে পারে। স্কয়ার, বেক্সিমকো, ইনসেপ্টা, হেলথকেয়ার, অপসোনিন,রেনেটা, এস কে এফ, এসি আই সহ প্রায় সকল কোম্পানি ব্রোকারদের কারনে তাদের চাকরির কষ্টের কারন ব্যাখ্যা করে তাদের জীবন নষ্টের কারণ অবহিত করেন। এসব ব্রোকারদের মধ্যে কিছু ব্রোকার আছে যারা নকল ঔষধ ও সাপ্লাই দেয় পাশাপাশি নিষিদ্ধ ঔষধ। তাই দেশের সর্বোচ্চ ডিগ্রিধারী লক্ষ লক্ষ ছেলে মেয়ের চাকরির নিশ্চয়তার জন্য ব্রোকার ঔষধ ব্যবসায়ীদের কে সঠিকভাবে কাজ করার জন্য প্রশাসনের মাধ্যমে জোর দাবি জানাচ্ছে সকল কোম্পানির ওষুধ প্রতিনিধিরা।