নিজস্ব প্রতিবেদক
নুরুল ইসালাম চকিদারের ৪/৫ জন স্ত্রী, তাদের মধ্যে একজন ছাড়া সবাই মায়ানমারের নাগরিক। নুরুল ইসালাম চকিদার ক্ষমতার অপব্যবহার করে বাংলাদেশি স্ত্রীর এনআইডি ব্যাবহার করে তার রোহিঙ্গা স্ত্রী এবং সন্তানদের ভোটার তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করেছেন। বর্তমান চকিদার রহমত উল্লাহর মা একজন রোহিঙ্গা হওয়া সত্বেও সে কীভাবে গ্রাম পুলিশের মতো সরকারের গুরু দায়িত্ব পায় এটি এলাকাবাসীকে হতভাগ করেছে। রহমত উল্লাহ চকিদার হওয়ার পর থেকে তার অপরাপর ভাইদের দাপট বেড়েছে শতভাগ। তারা এলাকার মানুষকে কোন মানুষই মনে করছে না! তারা যখন তখন সাধারণ মানুষের গায়ে হাত তুলতে দ্বিধা করছেনা। এমনকি রহমত উল্লাহ চকিদার নিজেও দা কিরিছ নিয়ে বের হয় মারামারি করার জন্য। তারা গত ২৯/০৩/২০২৫ দুপুর বারোটায় পশ্চিম নলবনিয়া নিবাসী জনাব,কবির আহমদের সন্তান সাদেকুল কবির এবং তার মায়ের উপর অতর্কিত আক্রমণ করে মারাত্মকভাবে জখম করে যা থানায় এজাহার করা হয়েছে। পশ্চিম নলবনিয়ার আপামর জনগণ চকিদার রহমত উল্লাহ ও তার পরিবারের আক্রমণ থেকে রক্ষা পেতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর প্রতি জোর দাবি জানাচ্ছে। জনশ্রুতি আছে সাবেক চকিদার নুরুল ইসলাম তার এবং বাংলাদেশি স্ত্রীর এনআইডি ব্যাবহার করে রোহিঙ্গা স্ত্রীদের ভাই-বোন, আত্বীয় স্বজন সবাইকে ভোটার তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করেছেন। সরকারি গোয়েন্দা সংস্থা ডিজিএফআই,এনএসআই র মাধ্যমে সুষ্ঠু তদন্ত পূর্বক নুরুল ইসলাম চকিদারের বার্মাইয়া স্ত্রী, পুত্র এবং বার্মাইয়া শালা-শালাীর এনআইডি গুলো বাতিল করার জোর দাবি জানাচ্ছে এলাকাবাসী । প্রয়োজনে এলাকায় গণতদন্ত কমিশন করা যেতে পারে, এলাকার সবাই জানে নুরুল ইসলাম চকিদারের বার্মাইয়া স্ত্রী পুত্র সম্পর্কে। রহমত উল্লাহ পুরো এলাকা জিম্মি করে সন্ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করছে, কথায় কথায় হুমকি দেয় তার পরিবারের অপকর্মের বিরোদ্ধে কিছু বললে সে জন্মনিবন্ধন ফরম,জাতীয়তা সনদ ও অন্যান্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্রে স্বাক্ষর করবেনা। এভাবেই হুমকি ধমকি দিয়ে এলাকাবাসীকে একপ্রকার জিম্মি করে রাখছে তাই তার বিরোদ্ধে মুখ খোলার সাহস পাচ্ছে না কেউ।
৫ নং পালংখালী ইউনিয়নের ৮নং ওয়ার্ডের চকিদার রহমত উল্লাহ ও তার পরিবার থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য মাননীয় জেলা প্রশাসক, উপজেলা নির্বাহী অফিসার উখিয়া ও অফিসার ইনচার্জ উখিয়া মহোদয়ের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন পশ্চিম নলবনিয়া বুচারঘোনা এলাকার সাধারণ জনগন এবং সুষ্ঠু তদন্ত পূর্বক তার এনআইডি এবং চকিদারি বাতিল করার জোর দাবি জানাচ্ছে এলাকাবাসী।
উখিয়া থানা, কক্সবাজার।