সুনামগঞ্জ তাহিরপুরে কৃষকের ধান খাদ্য গুদামে ঢুকাতে না পারার অভিযোগ

বিশেষ প্রতিনিধি : মোঃ মিজানুর রহমান শান্ত।

গত কয়েক দিন আগেই জেলা প্রশাসকের উপস্থিতিতে তাহিরপুর উপজেলা কৃষক দের কে নিয়ে হয়ে গেল, ধান কর্তন ও শুকরানা দোয়া মাহফিল। ঐ সভা সিদ্ধান্ত হয়, শুধু কৃষকরা খাদ্য গুদামে ধান দিবে বলে জেলা প্রশাসক নির্দেশনা দিয়েছেন। কিন্তু কয়েক দিন যেতে না যেতেই পূর্বের চক্রের মাধ্যমে গুদামে ধান ঢুকছে।

তাহিরপুরে ধান সংগ্রহে ব্যাপক অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে। কৃষকরা এক ছটাক ধানও দিতে পারছে না খাদ্য গুদামে।আওয়ামী ব্যবসায়ী আর ফড়িয়ারা দখল করে রেখেছে খাদ্য গোডাউন। আর কৃষকদের ধান বিক্রি করতে গিয়ে পদে পদে হয়রানির শিকার হতে হচ্ছে। গুণতে হচ্ছে টাকা।নতুবা ধান নিয়ে বাড়ি ফিরতে হচ্ছে।
উজান তাহিরপুরের কৃষক শাহিন মিয়া জানান,দেশ নতুনভাবে স্বাধীন হয়েছে কিন্তু তাহিরপুরের খাদ্যগুদাম স্বাধীন হয়নি, এখনো আওয়ামী দোসররা ঘিরে আছে তার চারপাশে আর ওসিএলএসডি তার নেতৃত্ব দিচ্ছ। প্রকৃত কৃষকদের নাম তালিকায় থাকলেও তাদের ধান দিতে হিমশিম খেতে হচ্ছে।পার্সেন্টেজ দিলে ধান ঠিক আছে, না দিলে ধান পড়ে আছে গুদামের উঠানে, কৃষক বাধ্যহয়ে উৎকুচ দিয়ে ধান ডুকাতে হচ্ছে গুদামে।

তিনি আরও বলেন অনেক কৃষক আছেন তারা জানেন না তালিকায় নাম রয়েছে কিনা! কৃষকরা বাধ্য হয়ে ফাড়িয়াদের কাছে কম মূল্যে ধান বিক্রি করতে বাধ্য হচ্ছে।আর এই সুযোগ নিয়ে উপজেলা খাদ্য গুদাম কর্মকর্তা (ওসিএলএসডি) কয়েকজন ফাড়িয়ার সাথে আাতাত করে ধান নিচ্ছে।
এছাড়া গুদাম সিন্ডিকেট বেশি লাভের জন্য পার্শ্ববর্তী অন্য জেলা থেকে নিয়ে আসা নিম্নমানের ধান এনে গুদামে বিক্রি করছে।

তাহিরপুর কৃষক সমাবেশে মাননীয় জেলা প্রশাসক বলেছিলেন কৃষক যেন গুদামে সুন্দর বাবে ধান দিতে পারে কিন্তু পরিতাপের বিষয় হলো কৃষক ধান দিবে দুরের কথা ওসিএলএসডির আচরনে আর হয়রানির কারনে কৃষক আর ধান নিয়ে গুদামে আসেনা। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা তাহিরপুর থেকেও চুখ বন্ধ করে আছেন কেন কৃষকরা যানেনা।তাই মাননীয় জেলা প্রশাসকের হস্তক্ষেপ কামনা করছে হাওর পারের কৃষকরা। লিখা চলমান থাকবে। ব্যাপক অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে। কৃষকরা এক ছটাক ধানও দিতে পারছে না খাদ্য গুদামে।আওয়ামী ব্যবসায়ী আর ফড়িয়ারা দখল করে রেখেছে খাদ্য গোডাউন। আর কৃষকদের ধান বিক্রি করতে গিয়ে পদে পদে হয়রানির শিকার হতে হচ্ছে। গুণতে হচ্ছে টাকা।নতুবা ধান নিয়ে বাড়ি ফিরতে হচ্ছে।
উজান তাহিরপুরের কৃষক শাহিন মিয়া জানান,দেশ নতুনভাবে স্বাধীন হয়েছে কিন্তু তাহিরপুরের খাদ্যগুদাম স্বাধীন হয়নি, এখনো আওয়ামী দোসররা ঘিরে আছে তার চারপাশে আর ওসিএলএসডি তার নেতৃত্ব দিচ্ছ। প্রকৃত কৃষকদের নাম তালিকায় থাকলেও তাদের ধান দিতে হিমশিম খেতে হচ্ছে।পার্সেন্টেজ দিলে ধান ঠিক আছে, না দিলে ধান পড়ে আছে গুদামের উঠানে, কৃষক বাধ্যহয়ে উৎকুচ দিয়ে ধান ডুকাতে হচ্ছে গুদামে।

তিনি আরও বলেন অনেক কৃষক আছেন তারা জানেন না তালিকায় নাম রয়েছে কিনা! কৃষকরা বাধ্য হয়ে ফাড়িয়াদের কাছে কম মূল্যে ধান বিক্রি করতে বাধ্য হচ্ছে।আর এই সুযোগ নিয়ে উপজেলা খাদ্য গুদাম কর্মকর্তা (ওসিএলএসডি) কয়েকজন ফাড়িয়ার সাথে আাতাত করে ধান নিচ্ছে।
এছাড়া গুদাম সিন্ডিকেট বেশি লাভের জন্য পার্শ্ববর্তী অন্য জেলা থেকে নিয়ে আসা নিম্নমানের ধান এনে গুদামে বিক্রি করছে।

তাহিরপুর কৃষক সমাবেশে মাননীয় জেলা প্রশাসক বলেছিলেন কৃষক যেন গুদামে সুন্দর বাবে ধান দিতে পারে কিন্তু পরিতাপের বিষয় হলো কৃষক ধান দিবে দুরের কথা ওসিএলএসডির আচরনে আর হয়রানির কারনে কৃষক আর ধান নিয়ে গুদামে আসেনা। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা তাহিরপুর থেকেও চুখ বন্ধ করে আছেন কেন কৃষকরা যানেনা।তাই মাননীয় জেলা প্রশাসকের হস্তক্ষেপ কামনা করছে হাওর পারের কৃষকরা।

তাহিরপুরে ধান সংগ্রহে ব্যাপক অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে। কৃষকরা এক ছটাক ধানও দিতে পারছে না খা দ্য গুদামে।আওয়ামী ব্যবসায়ী আর ফড়িয়ারা দখল করে রেখেছে খাদ্য গোডাউন। আর কৃষকদের ধান বিক্রি করতে গিয়ে পদে পদে হয়রানির শিকার হতে হচ্ছে। গুণতে হচ্ছে টাকা।নতুবা ধান নিয়ে বাড়ি ফিরতে হচ্ছে।
উজান তাহিরপুরের কৃষক শাহিন মিয়া জানান,দেশ নতুনভাবে স্বাধীন হয়েছে কিন্তু তাহিরপুরের খাদ্যগুদাম স্বাধীন হয়নি, এখনো আওয়ামী দোসররা ঘিরে আছে তার চারপাশে আর ওসিএলএসডি তার নেতৃত্ব দিচ্ছ। প্রকৃত কৃষকদের নাম তালিকায় থাকলেও তাদের ধান দিতে হিমশিম খেতে হচ্ছে।পার্সেন্টেজ দিলে ধান ঠিক আছে, না দিলে ধান পড়ে আছে গুদামের উঠানে, কৃষক বাধ্যহয়ে উৎকুচ দিয়ে ধান ডুকাতে হচ্ছে গুদামে।

তিনি আরও বলেন অনেক কৃষক আছেন তারা জানেন না তালিকায় নাম রয়েছে কিনা! কৃষকরা বাধ্য হয়ে ফাড়িয়াদের কাছে কম মূল্যে ধান বিক্রি করতে বাধ্য হচ্ছে।আর এই সুযোগ নিয়ে উপজেলা খাদ্য গুদাম কর্মকর্তা (ওসিএলএসডি) কয়েকজন ফাড়িয়ার সাথে আাতাত করে ধান নিচ্ছে।
এছাড়া গুদাম সিন্ডিকেট বেশি লাভের জন্য পার্শ্ববর্তী অন্য জেলা থেকে নিয়ে আসা নিম্নমানের ধান এনে গুদামে বিক্রি করছে।

তাহিরপুর কৃষক সমাবেশে মাননীয় জেলা প্রশাসক বলেছিলেন কৃষক যেন গুদামে সুন্দর বাবে ধান দিতে পারে কিন্তু পরিতাপের বিষয় হলো কৃষক ধান দিবে দুরের কথা ওসিএলএসডির আচরনে আর হয়রানির কারনে কৃষক আর ধান নিয়ে গুদামে আসেনা। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা তাহিরপুর থেকেও চুখ বন্ধ করে আছেন কেন কৃষকরা যানেনা।তাই মাননীয় জেলা প্রশাসকের হস্তক্ষেপ কামনা করছে হাওর পারের কৃষকরা। লিখা চলমান থাকবে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *