
ক্রাইম রিপোর্টার, ঝিনাইদহ জেলা
২০১৯সালে করোনা ভাইরাস ধরা পড়ে, চীনের ওহান শহরে । তার পরে করোনা ভাইরাস আক্রমণ শুরু হয় সারা বিশ্বে। লক্ষ্য লক্ষ্য মানুষ এতে মৃত্যু হয়েছে। ২০২০ সালে শুরু হওয়া এই ভাইরাস টিকা দেওয়া হয়।২০২১ সালে নতুন ভাইরাস আক্রমণ হয় ডেন্টা ভ্যারিয়েন্ট। এরপর পৃথিবীতে ২০২২সালে
ক্রনিক এমন ভাবে নতুন নতুন ভাইরাস আক্রমণ হতে থাকে। এবার করোনা ভাইরাস আক্রমণ হতে চলেছে আবারও । সবাই সাবধান থাকুন, সুস্থ থাকুন আল্লাহ উপর ভরসা রাখুন।
২০২০ সালে বাংলাদেশে প্রথম করোনা শনাক্ত হওয়ার পর থেকে কয়েক দফায় সংক্রমণ বৃদ্ধি পায়। সম্প্রতি ভারতসহ প্রতিবেশী দেশগুলোতে নতুন ধরনের সংক্রমণ বাড়ায় বাংলাদেশেও নজরদারি বাড়ানো হয়েছে। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় ইতিমধ্যে বিমানবন্দর ও স্থলবন্দরগুলোতে স্ক্রিনিং জোরদার করেছেপ্রধান নির্দেশনাসমূহের মধ্যে রয়েছে সাবান ও পানি দিয়ে কমপক্ষে ২০ সেকেন্ড ধরে হাত ধোয়ার অভ্যাস গড়ে তোলা, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসহ গণপরিবহন ও জনসমাগমস্থলে মাস্ক পরা বাধ্যতামূলক করা, করোনা আক্রান্ত ব্যক্তির থেকে অন্তত তিন ফুট দূরত্ব বজায় রাখা, অপরিষ্কার হাতে মুখমণ্ডল স্পর্শ না করার জন্য শিক্ষার্থী ও শিক্ষকদের সচেতন করা এবং হাঁচি-কাশির সময় টিস্যু বা কনুই দিয়ে নাক-মুখ ঢেকে রাখা।
সোমবার (৯ জুন) রাতে ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে মাউশির মহাপরিচালক অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ আজাদ খান বলেন, করোনার নতুন ধরনের বিস্তার রোধে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোকে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের গাইডলাইন কঠোরভাবে অনুসরণ করতে হবে।
শিক্ষার্থী, শিক্ষক ও কর্মচারীদের নিরাপত্তাই আমাদের সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার।
অতিরিক্ত সতর্কতার জন্য বিদ্যালয়ে প্রবেশের সময় থার্মাল স্ক্যানার বা ডিজিটাল থার্মোমিটারের মাধ্যমে শরীরের তাপমাত্রা পরীক্ষা করার কথা বলা হয়েছে। এছাড়া করোনার লক্ষণ দেখা দিলে ঘরে থাকা ও দূরুত চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া।
আল্লাহ আপনি আপনার গজব হতে আমাদের রক্ষা করুন। আমিন