
হালুয়াঘাট উপজেলা জমি বিরোধ ধরে বাবার হাতে বড় ছেলে আহত । হালুয়াঘাট উপজেলা প্রতিনিধি ফারুক হোসেন ময়মনসিংহের হালুয়াঘাট উপজেলা ১২ নং স্বদেশী ইউনিয়নে স্বদেশী উওর পাড়া গ্রাম আবদুল লতিফ (৭০)সে ১ম পখে স্ত্রী মমতা বেগম (৬০)কে ৪৮.৫ শতাংশ জমি দেয়।দাগ নং৪৮৭/৫৩১ শ্রেনি কান্দা,মৌজা খতিয়ান বিআরএস ১৫৮৭।কিন্তু হঠাৎ আবদুল লতিফ প্রথম বউ মমতা বেগম কে অত্যাচার করে, যে সে আবারও বিবাহ করবে।এবং তার জমি ফেরত দিতে হবে। কিন্তু মমতা বেগম ফেরত না দেওয়া তাকে শারীরিক ও মানসিক অত্যাচার করে।তারপর মমতা বেগম তার দুই কন্যা ও এক পুএ কে নিয়ে ঢাকা চলে যায়।আবদুল লতিফ ২য় বিবাহ করে। ২য় ঘরে দুই ছেলে হয়।দীর্ঘ ৩০ বছর পরে আবদুল লতিফ নানান লোভ দেখায়ে ১ম প্রথম স্ত্রী ও সন্তানকে গ্রামের বাড়িতে নিয়ে আসে। এবং ঘর তোলার অনুমতি দেয়। আমাকে একটি পুকুর খোদার অনুমতি দেয়। কিন্তু কিছুদিন না যেতেই আব্দুল লতিফ প্রথম প্রথম পক্ষের বড় ছেলে সোহেল হোসেনকে জমি ও পুকুর ফেরত দিতে বলে। সোহেল হোসেন জমি ফের অস্বীকার করে। এই কথা শুনে দ্বিতীয় পক্ষের ছেলে সোহরাবও তার বাবা সোহেলকে খুব সার্বিক অত্যাচার করে। এবং সৎ ভাই সুরহাব মাথায় আঘাত করে, সঙ্গে সঙ্গে তাকে সদর হাসপাতাল নিয়ে আসা হয় এবং তার মাথায় দশটি সিলী দেওয়া হয়। এবং হাতের বাম হাতে আঙ্গুল কেটে ফেলা হয়। আব্দুল লতিফ তার প্রথম বক্তার স্ত্রী কে খুন করা এমনকি হুমকি দেয়। এমন অবস্থায় স্ত্রী মমতা বেগম ও তার ছেলে থানায় পরপর ছয়বার ডায়েরি সাধারণ ডায়েরি করা হয়। কিন্তু থানা থেকে কোন আইনগত ব্যবস্থা না নেওয়ায় হতাশা। প্রতিনিয়তই সোহেল ও তার পরিবার তাই নিরাপদ হীনতায় ভুগছে। দ্বিতীয় পক্ষের ছেলে সোহরাব হোসেন ব্র্যাক ব্যাংকে চাকরি নেওয়ার সময় প্রথম পক্ষের বড় ছেলে সোহেলের কাছ থেকে ৫০ হাজার টাকা নায়।তবুও বড় ভাই সেই মাথায় আঘাত করে এবং তার বিনিময়ে দশটি শিলি লাগে। এবং ঘর থেকে ঘরে পিছন থেকে পুকুর থেকে বিষাক্ত পদার্থ দিয়ে মারা হয়। ঘটনাস্থলে গিয়ে দেখা যায় দশ শতাংশ জমি গর্ত করে ময়লা আবর্জনা হবে। ফেলা হচ্ছে। এতে করে সোহেলের পরিবার সেখানে বসবাস করতে অনুপযোগী তৈরি করছে। আব্দুল লতিফ বলে তার জমি ফেরত দিতে। যদি না দেয় আর যেকোনো সময় তাদেরকে গুম করবে এবং ততবা হত্যা করবে। দ্বিতীয় পক্ষের বড় ছেলে সোহরাব হোসেন সোহেলকে প্রতিনিয়ত হুমকি দেয় জমি না দিলে যে কোন সময় ঘুম হত্যা করে ফেলবে। সোহরাব হোসেন কুমিল্লা জেলায় এনজিওতে জব করে। এমন অবস্থায় মমতা বেগম ও তার ছেলে সুয়েল ও নিরাপত্তাহীনতায় আছে। আইনিভাবে কোন সাহায্য সহযোগিতা।